অবাক সময় পাড়ি
অযথা আলোর পিছে-
ছুটে কী হবে?
যখন পূর্নিমার চাদ
ছড়িয়ে দিয়েছে আলো, সারা বিশ্বে সপে।
যখন কদম গাছের ডালে বসে
হুতোম পেচাটি কর্কশ স্বরে চিৎকার করে,
তখন, অন্যেরা কেন চুপটি করে থাকে?
নাকি তারা ভাঙতে চায়না নীরবতার শৃঙ্খল।
তুমি না হয় ঘুমের ঘোরে নিজেই আত্মহারা
কিন্তু কি জানো?
আকাশে জেগে আছে কয়েক লক্ষ কোটি তারা?
অপেক্ষার সময়টা খুব একা লাগে জানো?
সে সময় হাতড়ে বেড়াই বিশেষ মুহূর্তগুলো,
তোমার কি মনে পড়ে সেই কৃশ্নচূড়ার পাড়?
যেথায় একদা পড়ত মোদের ধূলো।
মনে পড়ে? আমরা ক’জন বন্ধু ছিলাম-
দারুন আড্ডাবাজ,
তারুন্যের বাধ ভাঙতাম আমরা
সকাল কিংবা সাঁঝ।
মনে পড়ছে নাতো? তবে বলি-
দৈনন্দিন ঘুরতে যেতে কাক ডাকা সেই ভোরে
আমিও তো সঙ্গি ছিলাম
তোমার আশেপাশে।
তবুও হয়তো বলবে তুমি
কই? মনে পড়ছে নাতো!
আমি হেসে বলব তোমায়-
হাতটা একটু পাতো
ভোরবেলার ঐ শিশির কণা পড়বে তোমার-
কোমল দুটি হাতে।
আজও আমি বসে আছি
তোমার অপেক্ষায়
সময় যেন কেটে যায়
ধূসর নীলিমায়।
0 মন্তব্য(গুলি) :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন